এলাকার আন্ডার কনস্ট্রাকশন বিল্ডিংয়ের নিচে বসে আছি। আসলে প্রায় ৪০ মিনিট আগে খাবার অর্ডার দিয়েছিলাম তাই বসা। কার্টের ভদ্রলোক বলেছিলেন ২০ মিনিট লাগবে। সামনে আর কোনো কাস্টমার নাই। তবুও কিছু বলতে পারছিনা কারণ উনি প্রায় ৪০ মিনিট ধরেই রান্না করছেন আমার সামনে।পাশেই দুইটা কুকুর ঘুমায়ে ছিল।
বাচ্চা কুকুরটা একটু আগে ঘুম থেকে উঠে আমাকে দেখে সামনে আসলো একটু পা চাটতে। এখন সেই পায়েই কান দিয়ে ঘুম আবার। পেছনে এক লোক উনার এক-দেড় বছরের বাচ্চাকে কোলে নিয়ে হাঁটছে। আয় আমার চাঁদ মামা গানটা যে প্রায় বিশটা আলাদা স্কেলে গাওয়া যায় – সেইটা আজকেই বুঝলাম।
বাচ্চাটা অবশ্য কোলে থাকতে চাচ্ছে না। উনাদের একটা সাইকেল আছে। সে চালাবে। সাইকেলের একটা চাকাই অবশ্য তার থেকে বড়। তাকে বুঝানো টাফ। বিশাল লড়াই চলছে।বাতাসটা এখন বেশ ঠাণ্ডা।
সারাদিনের গুমোট গরমটা নাই।
লাইফ ইজ বিউটিফুল।